প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ২০২৩ – প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হেল্পলাইন
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন
আসসালামুয়ালাইকুম। ক্যাম্পাস প্রতিদিন এর নিয়মিত ভিজিটরদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করছি আজকের আয়োজন। আজকে আমরা ‘প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম‘ সম্পর্কে জানবো ও জানাবো ইনশাআল্লাহ্।
তো চলুন ‘প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম‘ সম্পর্কে আলোচনা শুরু করা যাক।
Table of Contents
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক বাংলাদেশের একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক, প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য একটি বিশেষ আর্থিক প্রতিষ্ঠান। প্রবাসী বাংলাদেশীদের আর্থিক সেবা প্রদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার ২০১০ সালে ব্যাংকটি চালু করে।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন
বাংলাদেশ থেকে কাজের জন্য যারা প্রবাসে যেতে চান বা প্রবাস থেকে দেশে ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছেন, তাদের আর্থিক সহায়তার জন্য সরকারি ব্যাংকগুলোর সহায়তা নিতে আহ্বান জানিয়েছে সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো।
প্রবাসীদের জন্য এই ব্যাংকের মূলত ০৪ টি(চার) স্কিম রয়েছে। এগুলো হলোঃ
০১। অভিবাসন ঋণ
০২। পুনর্বাসন ঋণ
০৩। বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ
০৪। বিশেষ পুনর্বাসন ঋণ
এসব স্কিমের আওতায় কোন রকম জামানত ছাড়াই একজন প্রবাসে গমনে ইচ্ছুক ব্যক্তি অন্তত দুই বছর মেয়াদে তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারেন।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ২০২৩
অভিবাসন ঋণঃ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন
বিদেশগামী কর্মীদের সহজ শর্তে জামানতবিহীন অভিবাসন ঋণ গ্রহণে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
- বিনামূল্যে সরবরাহকৃত ব্যাংকের নির্ধারিত আবেদন ফরমে আবেদন দাখিল;
- ঋণ আবেদনকারীর ০৪ কপি পাসর্পোট সাইজের ছবি, ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানাসহ পৌরসভা/ইউনিয়ন পরিষদের সার্টিফিকেট এর ফটোকপি;
- আবেদনকারীর পাসপোর্ট, ভিসার কপি ও ম্যানপাওয়ার স্মার্ট কার্ডের ফটোকপি এবং লেবার কন্ট্রাক্ট পেপার (যদি থাকে, বাধ্যতামূলক নয়);
- ২ (দুই) জন জামিনদারের ০১ কপি করে পাসর্পোট সাইজের ছবি, ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানাসহ পৌরসভা/ইউনিয়ন পরিষদের সার্টিফিকেট এর ফটোকপি;
- জামিনদারদের যে কোন ১ জনের স্বাক্ষরকৃত ব্যাংকের ০৩ টি চেকের পাতা;
- ঋণ গ্রহণের পূর্বে অত্র ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখায় হিসাব খুলতে হবে।
আরও পড়ুনঃ ২০২৩ সালের সরকারি ছুটির তালিকা |
ঋণ সীমাঃ
নতুন ভিসার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩.০০ (তিন) লক্ষ টাকা;
রি-এন্ট্রি ভিসার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩.০০ (তিন) লক্ষ টাকা।
ঋণের মেয়াদঃ
নতুন ভিসার ক্ষেত্রে ঋণের মেয়াদ সর্বোচ্চ ০৩ (তিন) বছর;
রি-এন্ট্রি ভিসার ক্ষেত্রে ঋণের মেয়াদ সর্বোচ্চ ০২ (দুই) বছর।
ঋণের পরিশোধসূচীঃ
- ২ (দুই) মাস গ্রেস পিরিয়ড বাদ দিয়ে মাসিক কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য।
আরও পড়ুনঃ মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার নিয়ম |
সুদের হারঃ
- ৯% (সরল সুদ)।
সেবা প্রদানের সময়সীমাঃ
- যথাযথ কাগজপত্রসহ আবেদন প্রাপ্তির ৭ (সাত) কর্মদিবস।
বিঃ দ্রঃ এ ঋণের কোন সার্ভিস চার্জ নেই।
পুনর্বাসন ঋণঃ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন
বাংলাদেশী কোন নাগরিক চাকরীর উদ্দেশ্যে অন্য কোন দেশে গমন করার পরে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক অথবা নিয়োগদাতা কর্তৃক হয়রানির কারণে স্বদেশে ফিরে আসার পর স্বাবলম্বি হওয়ার ইচ্ছায় কোন ধরনের প্রকল্প শুরু করলে সেক্ষেত্রে ব্যাংক ঐ ব্যাক্তির ঋণের আবেদনের প্রেক্ষিতে সহজ শর্তে জামানতে বা জামানত ব্যাতিরেকে পুনর্বাসন ঋণ প্রদান করা হচ্ছে।
পুনর্বাসন ঋণ গ্রহণে যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
- প্রকল্প/ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এলাকায় অবস্থিত ব্যাংক শাখায় ঋণের আবেদন করতে হবে;
- বিনামূল্যে সরবরাহকৃত ব্যাংকের নির্ধারিত আবেদন ফরমে আবেদন দাখিল
- আবেদনকারীর সদ্য তোলা ০৩ (তিন) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও পাসপোর্ট/ জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সম্বলিত পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র;
- জামিনদারের সদ্য তোলা ০২ (দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, পাসপোর্ট/ জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সম্বলিত পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র। উল্লেখ্য যে, ঋণ পরিশোধে সক্ষম ঋণ আবেদনকারীর পিতা/মাতা/স্বামী/স্ত্রী/ভাই/বোন/ নিকটতম আত্মীয় এবং ঋণ পরিশোধে সক্ষম এমন ব্যক্তি যিনি আর্থিকভাবে সচ্ছল ও সমাজে গণ্যমান্য তিনিও গ্যারান্টর হতে পারবেন;
- হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি (যদি না থাকে কারণ উল্লেখ করতে হবে);
- প্রকল্পের বিস্তারিত বিবরণসহ প্রকল্পের ঠিকানা, ০২ (দুই) বছরের আয়-ব্যয় বিবরণী সহ;
- প্রকল্প স্থান ভাড়া হলে ভাড়া/ লীজের চুক্তিপত্রের ফটোকপি এবং Letter of Disclaimer নিতে হবে, এবং নিজস্ব হইলে মালিকানার প্রমানপত্র;
- প্রকল্পে ঋণ গ্রহীতার নিজস্ব বিনিয়োগের ঘোষণাপত্র:
- জামানতি সম্পত্তির ফটোকপি;
- বিদেশ থেকে প্রত্যাগমন সংক্রান্ত যাবতীয় কাগজপত্রের ফটোকপি:
- প্রশিক্ষণ/ অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট এর ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
- ব্যক্তিগত/ প্রকল্পের নামে কোন সংস্থা/ এনজিও/ ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে গৃহীত ঋণের ঘোষণাপত্র;
-
ঋণ গ্রহীতার নিকট হতে নিজ নামীয় ০৩ (তিন) টি স্বাক্ষরিত চেকের পাতা ও সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের হিসাব বিবরণী।
ঋণ সীমাঃ
- পুনর্বাসন ঋণ সীমা সর্বোচ্চ ৫০.০০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা।
- জামানতবিহীন ঋণ সর্বোচ্চ ৩.০০ (তিন) লক্ষ টাকা;
- ৩.০০ (তিন) লক্ষ টাকার ঊর্ধ্বে হতে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণের ক্ষেত্রে সহজামানত গ্রহণ করতে হবে;
- ঋণের পরিমাণ ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার ঊর্ধ্বে হলে ঋণের বিপরীতে ঋণ গ্রহীতা/ গ্যারান্টরের মালিকানাধীন স্থাবর সম্পত্তি রেজিস্ট্রি মর্টগেজমূলে ব্যাংকের অনুকূলে দায়বদ্ধ থাকবে।
ঋণের মেয়াদঃ
- ঋণের মেয়াদ হবে সর্ব্বোচ্চ ১০ (দশ) বছর।
আরও পড়ুনঃ আপনার জমির মৌজাম্যাপ দেখে ডাউনলোড করুন |
ঋণের পরিশোধসূচীঃ
- পরিশোধসূচী হবে ঋণের ধরণ অনুযায়ী কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য।
সুদের হারঃ
- ৯% (সরল সুদ)।
সেবা প্রদানের সময়সীমাঃ
- যথাযথ কাগজ পত্রসহ আবেদন প্রাপ্তির ১০ (দশ) কর্মদিবস।
বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণঃ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন
বাংলাদেশী কোন নাগরিক বৈধভাবে চাকরীর উদ্দেশ্যে বিদেশে অবস্থান করলে ঐ ব্যক্তির উপর নির্ভরশীল পরিবারের যে কোন সদস্য (পিতা, মাতা, স্বামী/ স্ত্রী, সন্তান, ভাই, বোন) অথবা বিদেশ হতে প্রত্যাগমন করলে সেক্ষেত্রে ঐ ব্যক্তি বা তার উপর নির্ভরশীল পরিবারের যে কোন সদস্য (পিতা, মাতা, স্বামী/ স্ত্রী, সন্তান, ভাই, বোন) কে ব্যাংক সহজ শর্তে জামানতবিহীন/ জামানতসহ বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ হিসাবে প্রদান করা হবে।
বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ গ্রহণে যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
- প্রকল্প/ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এলাকায় অবস্থিত প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখায় ঋণের আবেদন করতে হবে;
- বিনামূল্যে সরবরাহকৃত ব্যাংকের নির্ধারিত আবেদন ফরমে আবেদন দাখিল;
- আবেদনকারীর সদ্য তোলা ০৩ (তিন) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি/ পাসপোর্ট/ প্রযোজ্য ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন সনদ, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সম্বলিত পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র;
- গ্যারান্টরের সদ্য তোলা ০২ (দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি/ পাসপোর্ট/ প্রযোজ্য ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন সনদ, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সম্বলিত পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র;
- প্রকল্পের হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
- প্রকল্পের বিস্তারিত বিবরণসহ প্রকল্পের ঠিকানা ও ০১ এক বছরের আয়-ব্যয় বিবরণী;
- প্রকল্প স্থান ভাড়া হলে ভাড়া/ লীজের চুক্তিপত্রের ফটোকপি এবং Letter of Disclaimer নিতে হবে এবং নিজস্ব হইলে মালিকানার প্রমানপত্রঃ
- প্রশিক্ষণ/ অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
- ব্যক্তিগত/ প্রকল্পের নামে কোন সংস্থা/ এনজিও/ ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে গৃহীত ঋণের ঘোষণাপত্র;
- ঋণ গ্রহীতার নিকট হতে নিজ নামীয় ০৩ (তিন)টি স্বাক্ষরিত চেকের পাতা ও সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের হিসাব বিবরণী:
- জামানতি সম্পত্তির ফটোকপি।
অভিবাসী/ দেশে প্রত্যাগত ব্যক্তির অনুরোধপত্র। প্রবাসী ব্যক্তি বিদেশে আছেন অথবা দেশে প্রত্যাগমন করেছেন তার প্রমাণপত্র।
ঋণ সীমাঃ
- প্রকল্প ঋণ ও চলতি পুঁজি/ নগদ ঋণ এর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ঋণ সীমা ৫০.০০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা।
- জামানতবিহীন ঋণ সর্বোচ্চ ৩.০০ (তিন) লক্ষ টাকা;
- ৩.০০ (তিন) লক্ষ টাকার উর্ধ্বে হতে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণের ক্ষেত্রে সহজামানত গ্রহণ করতে হবে;
- ঋণের পরিমাণ ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার উর্ধ্বে হলে ঋণের বিপরীতে ঋণ গ্রহীতা/ গ্যারান্টরের মালিকানাধীন স্থাবর সম্পত্তি রেজিস্ট্রি মর্টগেজমূলে ব্যাংকের অনুকূলে দায়বদ্ধ থাকবে।
ঋণের মেয়াদ:
- মেয়াদ সর্বোচ্চ ১০ (দশ) বছর।
সুদের হারঃ
- পুরুষ ঋণ গ্রহীতাদের ক্ষেত্রে ৯% এবং মহিলা ঋণ গ্রহীতাদের ক্ষেত্রে ৭% সরল সুদ হারে।
পরিশোধসূচীঃ
- পরিশোধসূচী হবে ঋণের ধরণ অনুযায়ী কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য।
বিশেষ পুনর্বাসন ঋণ
কোভিড-১৯ এর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যে সকল বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মী দেশে ফেরত এসেছেন সে সকল কর্মী অথবা বিদেশে মৃত্যুবরণ করেছেন তাঁর পরিবারের ১ (এক) জন উপযুক্ত সদস্যকে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে স্বল্প সুদে বিশেষ পুনর্বাসন ঋণ প্রদান হচ্ছে।
বিশেষ পুনর্বাসন ঋণ গ্রহণে যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
- প্রকল্প/ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এলাকায় অবস্থিত প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখায় ঋণের আবেদন করতে হবে;
- ১ জানুয়ারী ২০২০, তারিখ থেকে দেশে ফেরত আসা অভিবাসী কর্মী ঋণের জন্য বিবেচিত হবেন।
- বিনামূল্যে সরবরাহকৃত ব্যাংকের নির্ধারিত আবেদন ফরমে আবেদন দাখিল ; আবেদনকারীর পাসপোর্ট (পাসপোর্টের বহির্গমন ও আগমন সীলযুক্ত পাতাসহ)/ ট্রাভেল পারমিটের ফটোকপি;
- আবেদনকারীর বিএমইটি’র স্মার্ট কার্ড/ চাকরিরত দেশের আইডি কার্ড এর ফটোকপি/ বৈধ পথে বিদেশ গমণের প্রমাণপত্র/ বিদেশে চাকরির চুক্তিপত্র/ বৈধ পথে রেমিটেন্স প্রেরণের প্রমাণপত্র;
- আবেদনকারীর সদ্য তোলা ০৩ (তিন) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, জাতীয় পরিচয় পত্র/ পাসপোর্ট/ প্রযোজ্য ক্ষেত্র জন্মনিবন্ধনের ফটোকপি;
- গ্যারান্টরের সদ্য তোলা ০২ (দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, জাতীয় পরিচয় পত্র / পাসপোর্ট/ প্রযোজ্য ক্ষেত্রে
- জন্মনিবন্ধনের ফটোকপি;
- হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
- প্রকল্পের ঠিকানাসহ বিস্তারিত বিবরণ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
- দোকান/ গোডাউন ভাড়ার ক্ষেত্রে ভাড়ার চুক্তিপত্র, Letter of Disclaimer এবং নিজস্ব হলে মালিকানার প্রমাণপত্র নিতে হবে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে);
- প্রশিক্ষণ/ অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট এর ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) অথবা প্রশিক্ষণ গ্রহণে সম্মত আছেন মর্মে অঙ্গিকার পত্র:
- ব্যক্তিগত/ প্রকল্পের নামে কোন সংস্থা/ এনজিও/ ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে গৃহীত ঋণের ঘোষণাপত্র;
- জামানতি সম্পত্তির ফটোকপি;
-
ঋণ গ্রহীতার নিকট হতে নিজ নামীয় ০৩ (তিন) টি স্বাক্ষরিত চেকের পাতা ও সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের হিসাব বিবরণী।
ঋণ সীমাঃ
- একক ঋণ সর্বোচ্চ ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকা গ্রুপ ঋণের ক্ষেত্রে এক সদস্যের ঋণের সীমা ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকা হিসাবে ০৫ জনের সর্বোচ্চ ২৫.০০ (পঁচিশ) লক্ষ টাকা।
- জামানতবিহীন ঋণ সর্বোচ্চ ৩.০০ (তিন) লক্ষ টাকা;
- ৩.০০ (তিন) লক্ষ টাকার উর্ধ্বে হতে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণের ক্ষেত্রে সহজামানত গ্রহণ করতে হবে;
- ঋণের পরিমাণ ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার উর্ধ্বে হলে ঋণের বিপরীতে ঋণ গ্রহীতা/গ্যারান্টরের মালিকানাধীন স্থাবর সম্পত্তি রেজিস্ট্রি মর্টগেজমূলে ব্যাংকের অনুকূলে দায়বদ্ধ থাকবে।
আরও পড়ুনঃ মৌজা বের করার নিয়ম- মৌজা ম্যাপ ডাউনলোড এখান থেকে! |
ঋণের মেয়াদঃ
- প্রকল্প এবং ব্যবসার প্রকৃতি/ ধরণ অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৫ (পাঁচ) বছর।
সুদের হারঃ
- ০৪% সরল সুদ হারে।
ঋণের পরিশোধসূচীঃ
- পরিশোধসূচী হবে ঋণের ধরণ অনুযায়ী কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন ফরম
সরাসরি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন ফরম ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হেল্পলাইন
বাংলাদেশের সকল জেলার প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের হেল্পলাইন নাম্বার দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
এর বাইরে বিদেশ থেকে আসা বেকার প্রবাসীরা কর্মসংস্থান ব্যাংকের সহায়তাও নিতে পারেন। সেখান থেকে ব্যবসা, কৃষি, কুটির শিল্প, ইত্যাদি খাতে কর্মসংস্থানের জন্য সহজ শর্তে ঋণ দেয়া হয়।